বিশেষ প্রতিনিধি: কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলার ১৭ নং জাহাজপুর ইউনিয়নের জাহাপুর দক্ষিণ পাড়া ব্রী-বাঁধ এলাকাসহ তিতাস উপজেলার দক্ষিণ মানিকনগর মৌজা সংলগ্ন গোমতী নদীর চর এলাকা থেকে দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজার মেশিন ব্যবহার করে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গোমতী চর এলাকা থেকে উত্তোলিত বিপুল পরিমাণ মাটি নাকি কেওয়াটগ্রাম মৌজায় অবস্থিত GTCL–এর মাটি ভরাট প্রকল্পে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, এভাবে লাগাতার মাটি উত্তোলন চলতে থাকলে গোমতী বেরিবাঁধ মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।
অভিযোগকারীরা জানান, গত তিন মাসে প্রায় ১২ লাখ (১২,০০,০০০) ঘনফুট মাটি/বালু উত্তোলন করা হয়েছে বলে তাদের সন্দেহ। এর বিপরীতে সম্ভাব্য সরকারি রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায়—১,২০,০০০০ × ১৩.৫০ = ১,৬২,০০,০০০ টাকা।
স্থানীয়দের দাবি অনুযায়ী নিচের কয়েকজন ব্যক্তি এ কাজে জড়িত থাকতে পারেন,সৈয়দ হাসান, পিতা: সৈয়দ তৌফিক মীর, সাং: বড়ুইয়াকুড়ি,বাহাদুর, পিতা: মৃত হেদায়েত হোসেন (নসু), সাং: সাতমোড়া,আক্তার হোসেন, পিতা: মৃত (নাম অজ্ঞাত), সাং: সাতমোড়া, পোঃ জাহাপুর, মুরাদনগর
অভিযোগ রয়েছে, তারা শরিফ ও হাসানের নামে সাব-ঠিকাদারি কাজের আড়ালে গোপনে মাটি উত্তোলন করছেন। তবে এসব অভিযোগের সত্যতা এখনো প্রশাসনের তদন্তে যাচাই হয়নি।
স্থানীয় কিছু বাসিন্দা জানান, মোঃ হাসান গ্যাং নামে পরিচিত এই চক্রের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কেউ কথা বলতে সাহস পায় না। তারা নাকি কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের আপন মামতো ভাই—তাই ভয় পাই।”(এই বক্তব্য স্থানীয়দের, যার সত্যতা যাচাইসাপেক্ষ।)
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুরাদনগর উপজেলা প্রশাসন ও তিতাস উপজেলা প্রশাসন এই বিষয়ে চুপ।
প্রতিনিধির নাম 



















