ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গেন্ডারিয়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৫০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: গভীর রাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিনজন সদস্য দগ্ধ হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুইজনের শরীর প্রায় সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, এবং তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে ঘটনাটি ঘটে। গেন্ডারিয়ার ফরিদাবাদ মাদরাসার পাশে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) ডা. সুলতান মাহমুদ সিকদার। তিনি জানান, দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে মোসলেম উদ্দিনের শরীরের ৯০ শতাংশ, সালমার ৫৫ শতাংশ ও মেজবাহর ১০০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তিনজনেরই শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। সবার অবস্থা গুরুতর।

দগ্ধ মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে তাসনুভা বলেন, আমার বাবা-মা ও ভাই গেন্ডারিয়ার হরিচরণ রোডের দ্বিতীয় তলায় থাকেন। বাসার পাশেই ছিল বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার। মাঝরাতে হঠাৎ ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ ঘটে। সেখান থেকে আগুন লেগে বাসায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাবা-মা ও ভাই দগ্ধ হন। পরে ভোরে তাদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

গেন্ডারিয়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

আপডেট সময় : ০৭:৫০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: গভীর রাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিনজন সদস্য দগ্ধ হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুইজনের শরীর প্রায় সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, এবং তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে ঘটনাটি ঘটে। গেন্ডারিয়ার ফরিদাবাদ মাদরাসার পাশে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) ডা. সুলতান মাহমুদ সিকদার। তিনি জানান, দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে মোসলেম উদ্দিনের শরীরের ৯০ শতাংশ, সালমার ৫৫ শতাংশ ও মেজবাহর ১০০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তিনজনেরই শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। সবার অবস্থা গুরুতর।

দগ্ধ মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে তাসনুভা বলেন, আমার বাবা-মা ও ভাই গেন্ডারিয়ার হরিচরণ রোডের দ্বিতীয় তলায় থাকেন। বাসার পাশেই ছিল বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার। মাঝরাতে হঠাৎ ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ ঘটে। সেখান থেকে আগুন লেগে বাসায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাবা-মা ও ভাই দগ্ধ হন। পরে ভোরে তাদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়।