ঢাকা ১২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

টেকনাফ হোয়াইক্যং সীমান্তে টানা গোলাগুলি আতঙ্ক

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৪:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

ফরহাদ রহমান,স্টাফ রিপোর্টার কক্সবাজার: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়ন সংলগ্ন মায়ানমার সীমান্তে ভোর থেকে টানা গোলাগুলি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় সীমান্তজুড়ে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে,

আজ ১৩ ডিসেম্বর ভোর ৬ টার পর থেকেই মায়ানমারের অভ্যন্তরে একের পর এক ভারী অস্ত্রের গুলির শব্দ শোনা যায়, যা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে।

সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে মুহূর্তেই আতঙ্ক নেমে আসে। অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, গোলাগুলির তীব্রতা এতটাই ছিল যে ঘরের ভেতর থেকেও কাঁপুনি অনুভূত হচ্ছিল।

গোলাগুলির সময় হোয়াইক্যং এলাকার এক বাসিন্দার বসতঘরে মায়ানমার দিক থেকে ছোড়া একটি গুলি এসে টিনের চাল ভেদ করে ঘরের ভেতরে পড়ে। অল্পের জন্য বড় ধরনের প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব হয়। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয়রা।

ঘটনার পর থেকে সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আতঙ্কে অনেক মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত নিরাপত্তা জোরদার ও সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের দাবি জানিয়েছেন।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

‎সিদ্ধিরগঞ্জে চোলাই মদবিরোধী বিশেষ অভিযান: ১৯ লিটার মদসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

টেকনাফ হোয়াইক্যং সীমান্তে টানা গোলাগুলি আতঙ্ক

আপডেট সময় : ০৩:৫৪:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

ফরহাদ রহমান,স্টাফ রিপোর্টার কক্সবাজার: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়ন সংলগ্ন মায়ানমার সীমান্তে ভোর থেকে টানা গোলাগুলি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় সীমান্তজুড়ে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে,

আজ ১৩ ডিসেম্বর ভোর ৬ টার পর থেকেই মায়ানমারের অভ্যন্তরে একের পর এক ভারী অস্ত্রের গুলির শব্দ শোনা যায়, যা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে।

সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে মুহূর্তেই আতঙ্ক নেমে আসে। অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, গোলাগুলির তীব্রতা এতটাই ছিল যে ঘরের ভেতর থেকেও কাঁপুনি অনুভূত হচ্ছিল।

গোলাগুলির সময় হোয়াইক্যং এলাকার এক বাসিন্দার বসতঘরে মায়ানমার দিক থেকে ছোড়া একটি গুলি এসে টিনের চাল ভেদ করে ঘরের ভেতরে পড়ে। অল্পের জন্য বড় ধরনের প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব হয়। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয়রা।

ঘটনার পর থেকে সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আতঙ্কে অনেক মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত নিরাপত্তা জোরদার ও সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের দাবি জানিয়েছেন।