ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

টেকনাফে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে বিএনপি নেতা খুন

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

ফরহাদ রহমান,টেকনাফ প্রতিনিধি : কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা এমদাদ হোসেনকে কথা কাটাকাটির জের ধরে দা’ দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাত প্রায় সাড়ে ৩ টার দিকে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে এলোপাতাড়ি হামলার শিকার হন তিনি।

গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হত্যাকাণ্ডটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এ ঘটনায় সরাসরি জড়িত টেকনাফ পৌর এলাকার আব্দুর রহমান, পিতা—কামাল। শুধু আব্দুর রহমানই নন, তার পরিবার এবং আরও কয়েকজন সহযোগীও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এমদাদ হোসেনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, তিনি ছিলেন দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা এবং সবসময় সংগঠনের কাজে সক্রিয় ছিলেন। তার মৃত্যুতে বিএনপির অঙ্গনে গভীর শোক বিরাজ করছে।

পরিবারের সদস্যরা ও সহকর্মীরা এ হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনার পর টেকনাফে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং আব্দুর রহমান, তার পরিবার ও সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

সিদ্ধিরগঞ্জে ২০০ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

টেকনাফে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে বিএনপি নেতা খুন

আপডেট সময় : ১০:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ফরহাদ রহমান,টেকনাফ প্রতিনিধি : কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা এমদাদ হোসেনকে কথা কাটাকাটির জের ধরে দা’ দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাত প্রায় সাড়ে ৩ টার দিকে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে এলোপাতাড়ি হামলার শিকার হন তিনি।

গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হত্যাকাণ্ডটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এ ঘটনায় সরাসরি জড়িত টেকনাফ পৌর এলাকার আব্দুর রহমান, পিতা—কামাল। শুধু আব্দুর রহমানই নন, তার পরিবার এবং আরও কয়েকজন সহযোগীও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এমদাদ হোসেনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, তিনি ছিলেন দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা এবং সবসময় সংগঠনের কাজে সক্রিয় ছিলেন। তার মৃত্যুতে বিএনপির অঙ্গনে গভীর শোক বিরাজ করছে।

পরিবারের সদস্যরা ও সহকর্মীরা এ হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনার পর টেকনাফে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং আব্দুর রহমান, তার পরিবার ও সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।