ঢাকা ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কালিয়াকৈরে রুমাইসা হাসপাতাল বন্ধের নির্দেশ বিজিবির নৌ-অভিযান: ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক ধোপাখালীস্থ শশ্মানঘাটে কালীপূজোয় মেতে উঠেন সনাতন ধর্মের অনুসারীরা,পরিদর্শনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দরা টেকনাফের পাহাড়ে বিজিবির অভিযান, ৬ জিম্মি মুক্ত নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে আইআরআই সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে’ কাজ করার আহ্বান বিএনপির শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা অন্যায়ভাবে বাংলাদেশে এসে ভারতীয় জেলেদের মাছ ধরা বন্ধ করতে হবে সিদ্ধিরগঞ্জবাসীর আস্থার প্রতীক ট্রাস্ট হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক

মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড দেয়াল ভেঙে ফেলার অভিযোগ এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড ভাঙা, দেয়াল ও মূল ফটক ভেকু দিয়ে ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইনের বিরুদ্ধে।
জমিদার সিটির কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করে জানায়, গত ৭ মে রূপগঞ্জের এসিল্যান্ড মো তাছবীর হোসেন পুলিশের সহায়তায় মর্ডান জমিদার সিটির ১২ টি সাইনবোর্ড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এডিসি(রাজস্ব) মােঃ জাহিদ হাসান সিদ্দিকীকে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে অবগত করলে কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখে শুনানীর জন্য তার কাছে ঘটনার বিবরন দিয়ে একটি অভিযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে কোম্পানী কতৃপক্ষ অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ্য থাকে যে, শুনানী না হওয়া পর্যন্ত মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এ কোন প্রকার অভিযান করা যাবেনা। কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন পূনরায় বিনা নোটিশে গত ১৪ মে মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডের প্রধান
ফটক ও দেয়াল ভেকু দিয়ে গুড়িয়ে দেন। অভিযান করতে গেলে কোম্পানীর ম্যানেজার মােঃ মনির হােসেন এডিসির কাছে এর কাগজ আছে এবং আমাদের কোম্পানীর সকল কাগজপত্র আছে বলে জানায়। এসময় কোম্পানীর সকল কাগজ দেখার অনুরোধও করেন তিনি।
কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন কোন কাগজ না দেখে এ কোম্পানির কোন লাইসেন্স নাই, এটা অবৈধ কোম্পানী, গুড়িয়ে দেব বলতে থাকেন।
গত ১৫ মে এডিসি (রাজস্ব) কে ঘটে যাওয়া বিষয় জানালে তিনি বলেন, গতকাল আমি তাকে কল করে নিষেধ করেছি। এসি ল্যান্ড আমার কথা শুনেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে বলেন, যে ৩ মাসে
মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডকে ৩ টি নোটিশ প্রদান করেছি। মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এর মালিকগন কোন ভাবেই তাদের ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আমার সাথে দেখা করেনি। তার কাছে সেই নাোটিশের কপি দেখতে চাইলে তিনি তা দেখাতে পারেননি। পূনরায় বলেন যে, বিনা নোটিশে কিভাবে এ কাজ করে একটি প্রতিষ্ঠানকে এভাবে
শেষ করে দিলেন।?
বিনা নােটিশে কিভাবে নিজস্ব জমিতে গড়ে তোলা স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়া যায় সেই প্রশ্ন রাখা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এ বিষয়ে পূনরায় প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, জমির মালিকগন অভিযাগ করেছেন। তবে সেই অভিযােগ দেখাতে বললে তিনি তাও দেখাতে পারেননি এবং বলেন তারা মৌখিক অভিযােগ করছে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কালিয়াকৈরে রুমাইসা হাসপাতাল বন্ধের নির্দেশ

মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড দেয়াল ভেঙে ফেলার অভিযোগ এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে

আপডেট সময় : ০৯:৪৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড ভাঙা, দেয়াল ও মূল ফটক ভেকু দিয়ে ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইনের বিরুদ্ধে।
জমিদার সিটির কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করে জানায়, গত ৭ মে রূপগঞ্জের এসিল্যান্ড মো তাছবীর হোসেন পুলিশের সহায়তায় মর্ডান জমিদার সিটির ১২ টি সাইনবোর্ড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এডিসি(রাজস্ব) মােঃ জাহিদ হাসান সিদ্দিকীকে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে অবগত করলে কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখে শুনানীর জন্য তার কাছে ঘটনার বিবরন দিয়ে একটি অভিযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে কোম্পানী কতৃপক্ষ অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ্য থাকে যে, শুনানী না হওয়া পর্যন্ত মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এ কোন প্রকার অভিযান করা যাবেনা। কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন পূনরায় বিনা নোটিশে গত ১৪ মে মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডের প্রধান
ফটক ও দেয়াল ভেকু দিয়ে গুড়িয়ে দেন। অভিযান করতে গেলে কোম্পানীর ম্যানেজার মােঃ মনির হােসেন এডিসির কাছে এর কাগজ আছে এবং আমাদের কোম্পানীর সকল কাগজপত্র আছে বলে জানায়। এসময় কোম্পানীর সকল কাগজ দেখার অনুরোধও করেন তিনি।
কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন কোন কাগজ না দেখে এ কোম্পানির কোন লাইসেন্স নাই, এটা অবৈধ কোম্পানী, গুড়িয়ে দেব বলতে থাকেন।
গত ১৫ মে এডিসি (রাজস্ব) কে ঘটে যাওয়া বিষয় জানালে তিনি বলেন, গতকাল আমি তাকে কল করে নিষেধ করেছি। এসি ল্যান্ড আমার কথা শুনেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে বলেন, যে ৩ মাসে
মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডকে ৩ টি নোটিশ প্রদান করেছি। মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এর মালিকগন কোন ভাবেই তাদের ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আমার সাথে দেখা করেনি। তার কাছে সেই নাোটিশের কপি দেখতে চাইলে তিনি তা দেখাতে পারেননি। পূনরায় বলেন যে, বিনা নোটিশে কিভাবে এ কাজ করে একটি প্রতিষ্ঠানকে এভাবে
শেষ করে দিলেন।?
বিনা নােটিশে কিভাবে নিজস্ব জমিতে গড়ে তোলা স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়া যায় সেই প্রশ্ন রাখা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এ বিষয়ে পূনরায় প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, জমির মালিকগন অভিযাগ করেছেন। তবে সেই অভিযােগ দেখাতে বললে তিনি তাও দেখাতে পারেননি এবং বলেন তারা মৌখিক অভিযােগ করছে।