ঢাকা ০৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শিবগঞ্জ সীমান্তে ৬টি ভারতীয় চোরাই মোবাইলসহ আটক ১ রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম কায়েম না হলে পরিপূর্ণ দ্বীন মানা সম্ভবত নয়, মাও: বোরহান উদ্দিন নির্বাচন-গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করলেন সিইসি বরুড়ায় হানাদারমুক্ত দিবস পালিত ১২ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আবেদন ট্রাইব্যুনালে অবৈধ আয়ে পরিচালিত রাজনীতি চাঁদাবাজিকে উৎসাহিত করে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা জাপান–বাংলাদেশ সহযোগিতায় কার্বন বাজার প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা আইএসইউর মানবিক উদ্যোগ: বরুড়ায় শীতবস্ত্র বিতরণ  নারায়নগঞ্জের ফতুল্লার ধর্মগঞ্জে বেগম জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল সেইভ আওয়ার উইমেন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম ডিভিশনের শীতবস্ত্র বিতরণ

মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড দেয়াল ভেঙে ফেলার অভিযোগ এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড ভাঙা, দেয়াল ও মূল ফটক ভেকু দিয়ে ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইনের বিরুদ্ধে।
জমিদার সিটির কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করে জানায়, গত ৭ মে রূপগঞ্জের এসিল্যান্ড মো তাছবীর হোসেন পুলিশের সহায়তায় মর্ডান জমিদার সিটির ১২ টি সাইনবোর্ড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এডিসি(রাজস্ব) মােঃ জাহিদ হাসান সিদ্দিকীকে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে অবগত করলে কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখে শুনানীর জন্য তার কাছে ঘটনার বিবরন দিয়ে একটি অভিযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে কোম্পানী কতৃপক্ষ অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ্য থাকে যে, শুনানী না হওয়া পর্যন্ত মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এ কোন প্রকার অভিযান করা যাবেনা। কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন পূনরায় বিনা নোটিশে গত ১৪ মে মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডের প্রধান
ফটক ও দেয়াল ভেকু দিয়ে গুড়িয়ে দেন। অভিযান করতে গেলে কোম্পানীর ম্যানেজার মােঃ মনির হােসেন এডিসির কাছে এর কাগজ আছে এবং আমাদের কোম্পানীর সকল কাগজপত্র আছে বলে জানায়। এসময় কোম্পানীর সকল কাগজ দেখার অনুরোধও করেন তিনি।
কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন কোন কাগজ না দেখে এ কোম্পানির কোন লাইসেন্স নাই, এটা অবৈধ কোম্পানী, গুড়িয়ে দেব বলতে থাকেন।
গত ১৫ মে এডিসি (রাজস্ব) কে ঘটে যাওয়া বিষয় জানালে তিনি বলেন, গতকাল আমি তাকে কল করে নিষেধ করেছি। এসি ল্যান্ড আমার কথা শুনেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে বলেন, যে ৩ মাসে
মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডকে ৩ টি নোটিশ প্রদান করেছি। মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এর মালিকগন কোন ভাবেই তাদের ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আমার সাথে দেখা করেনি। তার কাছে সেই নাোটিশের কপি দেখতে চাইলে তিনি তা দেখাতে পারেননি। পূনরায় বলেন যে, বিনা নোটিশে কিভাবে এ কাজ করে একটি প্রতিষ্ঠানকে এভাবে
শেষ করে দিলেন।?
বিনা নােটিশে কিভাবে নিজস্ব জমিতে গড়ে তোলা স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়া যায় সেই প্রশ্ন রাখা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এ বিষয়ে পূনরায় প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, জমির মালিকগন অভিযাগ করেছেন। তবে সেই অভিযােগ দেখাতে বললে তিনি তাও দেখাতে পারেননি এবং বলেন তারা মৌখিক অভিযােগ করছে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

শিবগঞ্জ সীমান্তে ৬টি ভারতীয় চোরাই মোবাইলসহ আটক ১

মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড দেয়াল ভেঙে ফেলার অভিযোগ এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে

আপডেট সময় : ০৯:৪৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মর্ডান জমিদার সিটির সাইনবোর্ড ভাঙা, দেয়াল ও মূল ফটক ভেকু দিয়ে ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইনের বিরুদ্ধে।
জমিদার সিটির কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করে জানায়, গত ৭ মে রূপগঞ্জের এসিল্যান্ড মো তাছবীর হোসেন পুলিশের সহায়তায় মর্ডান জমিদার সিটির ১২ টি সাইনবোর্ড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এডিসি(রাজস্ব) মােঃ জাহিদ হাসান সিদ্দিকীকে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে অবগত করলে কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখে শুনানীর জন্য তার কাছে ঘটনার বিবরন দিয়ে একটি অভিযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে কোম্পানী কতৃপক্ষ অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ্য থাকে যে, শুনানী না হওয়া পর্যন্ত মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এ কোন প্রকার অভিযান করা যাবেনা। কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন পূনরায় বিনা নোটিশে গত ১৪ মে মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডের প্রধান
ফটক ও দেয়াল ভেকু দিয়ে গুড়িয়ে দেন। অভিযান করতে গেলে কোম্পানীর ম্যানেজার মােঃ মনির হােসেন এডিসির কাছে এর কাগজ আছে এবং আমাদের কোম্পানীর সকল কাগজপত্র আছে বলে জানায়। এসময় কোম্পানীর সকল কাগজ দেখার অনুরোধও করেন তিনি।
কিন্তু এসিল্যান্ড মােঃ তাছবীর হােসাইন কোন কাগজ না দেখে এ কোম্পানির কোন লাইসেন্স নাই, এটা অবৈধ কোম্পানী, গুড়িয়ে দেব বলতে থাকেন।
গত ১৫ মে এডিসি (রাজস্ব) কে ঘটে যাওয়া বিষয় জানালে তিনি বলেন, গতকাল আমি তাকে কল করে নিষেধ করেছি। এসি ল্যান্ড আমার কথা শুনেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে বলেন, যে ৩ মাসে
মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেডকে ৩ টি নোটিশ প্রদান করেছি। মর্ডান জমিদার সিটি লিমিটেড এর মালিকগন কোন ভাবেই তাদের ট্রেড লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আমার সাথে দেখা করেনি। তার কাছে সেই নাোটিশের কপি দেখতে চাইলে তিনি তা দেখাতে পারেননি। পূনরায় বলেন যে, বিনা নোটিশে কিভাবে এ কাজ করে একটি প্রতিষ্ঠানকে এভাবে
শেষ করে দিলেন।?
বিনা নােটিশে কিভাবে নিজস্ব জমিতে গড়ে তোলা স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়া যায় সেই প্রশ্ন রাখা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এ বিষয়ে পূনরায় প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, জমির মালিকগন অভিযাগ করেছেন। তবে সেই অভিযােগ দেখাতে বললে তিনি তাও দেখাতে পারেননি এবং বলেন তারা মৌখিক অভিযােগ করছে।